০৫ ই জানুয়ারি ২০২২ খ্রী.ইউনিয়ন নির্বাচনে ০৮ নং কাদলায় নৌকা হারিয়ে দেওয়ার মানে জননেতা ড.মহীউদ্দীন খান আলমগীর এমপি মহাশয় হেরে যাওয়া!!!
০৫ ই জানুয়ারি ২০২২ খ্রী. ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে ০৮ কাদলা ইউনিয়নে নৌকা হেরে যাওয়া মানে কচুয়ার রাজনৈতিক ইতিহাসে আওয়ামীলীগ কে হারিয়ে দেওয়া ! একজন রফিকুল ইসলাম লালু ভাইয়ের হাজারো দোষ থাকতে পারে, কিন্তু জননেত্রী শেখ হাসিনার নৌকার মনোনীত লোকের বিরোধিতা করেছেন কোন সাহসে ? কচুয়ার উন্নয়নের জনক জননেতা ড.মহীউদ্দীন খান আলমগীর এমপি মহাশয়ের বিরোধিতা করার ধৃষ্টতা কোথা হতে আমি জানি না !!

মনে রাখতে হবে আজ যে বা যাঁরা টাকা খরচ করে নৌকার বিরোধিতা করেছেন, এই নৌকার সরকার রাষ্ট্র পরিচালনা করছে বলে আজ এতো এতো টাকা কামাতে পেরেছেন। আমি কারো নাম নিয়ে কাউকে ছোট করতে চাই না, ২০০১ খ্রী. এর আগেও যাঁদের এক বেলা পেট ভরে খাওয়ার পয়সা ছিলো না, তাঁরাই তো ? মনে রাখতে হবে এই লালু ভাই’রাই গোজে দুয়েক শ টাকা দিলেই হাসি মুখে বাড়ি ফিরেছেন। এই লালু ভাই’রা ছিলো বলে আজ আওয়ামীলীগের এতো এতো জয়জয়কার, আজ দোষ খুঁজে ফিরেন তাই না ?
আজ লালু ভাইয়ের আপনাদের মতো এতো এতো টাকা নাই পয়সা নাই, লালু ভাইরা জীবনে টাকার পিছনে ছুটতে শিখে নাই, ধান্ধা বুঝতে পারে নাই কিন্তু মহান আল্লাহর উপর ভরসা করে, জয় বাংলার মিছিলে শামিল হওয়ার জন্য এগিয়ে যেতো। ২০০১ খ্রী. সরকারের পেটুয়া বাহিনী যখন মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে ক্রশ ফায়ারের জন্য চোখ বেঁধে নিয়ে গিয়ে ছিলো নির্জনে, সে দিন আজকের তথাকথিত জন দরদীরা কোথায় ছিলেন ? লালু ভাইয়েরা মরতে মরতে বেঁচে যায়, কারণ এই লালু ভাইদের উপর যেমন মা-বাবার দোওয়া আছে, তেমনি করে অসংখ্য নেতাকর্মীদের দোয়া ও ভালোবাসা আছে। লালু ভাইয়েরা যদি টুপাইস কামানোর চিন্তা করতো তাহলে ঐ সব তথাকথিত নেতাদের চেয়ে কম কি কামাতে পারতো ? লালু ভাইয়েরা ঐ সব তথাকথিত নেতাদের মতো না হেঁটে, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ ও মানবতার মা জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার উন্নয়নের কথা পথে প্রান্তরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে দেওয়ার কাজ করে যায় এটাই লালু ভাই ———
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
ইকবাল আজিজ শাহীন
সাধারণ সম্পাদক
কচুয়া পৌর আওয়ামীলীগ
কচুয়া – চাঁদপুর।
